Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

পরিবার পরিকল্পনা

পরিবার পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তা

পরিবারের আকার ছোট এবং পরিকল্পিত হলে:

*      মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ভাল থাকে

সংসারে সকলের যাবতীয় প্রয়োজন ও অধিকার মেটানো সম্ভব হয়

*      সংসারে সুখ-শানিত্ম বজায় থাকে

পরিকল্পিত পরিবার ব্যতীত মা ও শিশুর স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা সম্ভব নয়

*      পবিত্র কোরআনে ও হাদীসে প.প. পদ্ধতি গ্রহণ নাজায়েজ এমন কোন ইঙ্গিত বিদ্যমান নাই

*      আযল বা স্ত্রী অংগের বাইরে বীর্যপাত ঘটানো পদ্ধতি অতি প্রাচীন। সনত্মান জন্মদান থেকে বিরত থাকার জন্য আগেকার দিনে মানুষ এই পদ্ধতি ব্যবহার করতো এবং আধুনিক প.প. পদ্ধতিসমূহ এরই উন্নত সংস্করন

পরিবার পরিকল্পনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ

সুস্থ সবল সুখী পরিবার সবার প্রত্যাশা। আর এজন্য চাই সঠিক পরিকল্পনা। সংসারে কত বছর পর সনত্মান নেবেন কিংবা পরবর্তী সনত্মান আবার কবে নেবেন,এ বিষয় নিয়ে দুজন মিলে আলাপ করে জন্মবিরতিকরণের সিদ্ধানত্ম নেয়া প্রয়োজন।

বাংলাদেশে প্রচলিত ৭টি প.প. পদ্ধতিসমূহ

 

*      খাবার বড়ি বা পিল

*      কনডম

*      ইনজেকশন

*      ইমপ­ান্ট

*      আইইউডি/কপার-টি

*      ভ্যাসেক্টমী

*      টিউবেক্টমী/লাইগেশন

কার জন্য কোন্‌ পদ্ধতি উপযোগী

পরিবার পরিকল্পনা  বিষয়ে দুজনকেই তথ্য সরবরাহ করতে হবে যাতে দুজনে একমত হয়ে তাদের জন্য  উপযোগী পদ্ধতি বেছে নিতে পারেন

এনএসভি বা ছুরিবিহীন ভ্যাসেকটমী কিভাবে করা হয়

  • ব্যথা যাতে না লাগে সে জন্য ব্যথানাশক ইনজেক্‌শন দিয়ে অবশ করে নেয়া হয়
  • সূঁচালো ও ধারালো ফরসেপ দিয়ে অন্ডথলিতে ছোট একটি ছিদ্র করা হয়
  • ফরসেপের সাহায্যে ছিদ্র পথ দিয়ে শুক্রকীটবাহী নালী বের করে নিয়ে এসে বেঁেধ,কেটে দেয়া হয়
  • ছিদ্র পথ দিয়ে শুক্রকীটবাহী নালী আবার ভিতরে চলে যায়ছিদ্রপথটি খুব ছোট হওয়ায় কোন ছিদ্র দেখা যায় না এবং কোন সেলাই লাগে না
  • কোন রক্তপাত হয় না

এনএসভি বা ছুরিবিহীন ভ্যাসেকটমীর সুবিধা

  • স্থায়ী পদ্ধতি
  •  অত্যন্ত কার্যকর
  •  কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই
  •  রক্ত পড়ে না
  •  চামড়া কাটা লাগে না এবং সেলাই লাগে না
  •  ব্যথা লাগে না এতে খুবই অল্প সময় লাগে (৫-৯ মিনিট)
  •  বিশ্রামে থাকতে হয় না
  •  যৌন ও শারীরিক শক্তি আগের মত থাকে
  •  গর্ভের ভয় থাকে না বলে অধিকতর যৌনতৃপ্তি পাওয়া যায়

এনএসভি বা ছুরিবিহীন ভ্যাসেকটমীর অসুবিধা

q     এটি একটি স্থায়ী পদ্ধতি

q     খুব ছোট হলে ও এটি একটি অপারেশন

q     সঙ্গে সঙ্গে কার্যকরী হয় নাকার্যকরী হতে ৩ মাস সময় লাগে

q     অপারেশনের পর ঐ ৩ মাস তাকে কনডম ব্যবহার করতে হয় বা তার স্ত্রীকে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়

q     যৌন রোগ ও এইড্‌স প্রতিরোধ করে না

টিউবেকটমী

Ø      মহিলাদের জন্য স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি

Ø       তলপেটে ১ ইঞ্চি চামড়া কেটে    অপারেশন করা হয়

Ø       wW¤^evnx নালী বেঁধে কেটে দেয়া হয়

Ø       অপারেশনের সঙ্গে সঙ্গে কার্যকরী হয়

টিউবেকটমীর সুবিধা

  • স্থায়ী পদ্ধতি
  • খুবই কার্যকর
  • দীর্ঘমেয়াদী কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই
  • স্থানীয়ভাবে অবশ করে অপারেশন করা হয় বলে জেগে থাকলেও কোন ব্যথা পাওয়া যায় না
  • কোন অসুবিধা না থাকলে ৩-৪ ঘন্টা পর বাড়ী যাওয়া যায়
  • যৌন ও শারীরিক শক্তি আগের মত থাকে
  • তৃতীয় বা তৎপরবর্তী প্রসবের পর পরই করা যায়

টিউবেকটমীর অসুবিধা

  • স্থায়ী পদ্ধতি
  •  ক্লায়েন্ট বুঝতে পারে অপারেশন হচ্ছে
  •  অপারেশনের পর কয়েকদিন পর্যন্ত সামান্য ব্যথা হতে পারে
  •  তিন সপ্তাহ ভারী কাজ করা যায় না
  •  পনের দিন পর্যন্ত যৌন মেলামেশা করা যায় না
  •  যৌন রোগ বা এইড্‌স প্রতিরোধ করে না

স্থায়ী পদ্ধতি গ্রহনের পর কেন বাচ্চা হতে পারে

‣        অপারেশনের আগেই যদি গর্ভবতী হয়ে থাকে

‣        আপনা-আপনি যদি নালী জোড়া লেগে যায়

‣        ভুল করে অন্য কিছু বাধাঁ ও কাটা হলে

‣        কোন কারনে অপারেশন সম্পূর্ণ না করা গেলে এবং গ্রহীতাকে বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার নিশ্চিত না করলে

‣        ভ্যাসেকটমী পর ৩ মাস কনডম বা স্ত্রী অন্য কোন পদ্ধতি নিয়মিত ব্যবহার না করলে

ইমপ্লান্ট

„     মহিলাদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদী অস্থায়ী পদ্ধতি

„     ৫ বছর মেয়াদী

„     প্রজননক্ষম যে কোন বয়সী মহিলারা (১টি জীবিত সন্তান থাকতে হবে) ব্যবহার করতে পারেন

„     এতে প্রজেস্টেরন হরমোন থাকে

„     ছয়টি ম্যচের কাঠির মত ক্যাপসুল থাকে

„     কণুই এর ৩ ইঞ্চি উপরে,ভিতরের দিকে চামড়ার নীচে স্থাপন করা হয়

„     বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েরা সন্তানের বয়স ৬ সপ্তাহ হলেই  

                    ব্যবহার করতে পারেন

অসুবিধা

 

Ø      পরানো ও খোলার জন্য ছোট অপারেশন লাগে

Ø      যন্ত্রপাতি জীবাণুমুক্ত না হলে সংক্রমণ হতে পারে

Ø      ফোঁটা ফোঁটা রক্তস্রাব,দুই মাসিকের মধ্যে রক্তস্রাব বা মাসিক বন্ধ থাকতে পারে অথবা কারো ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রক্তস্রাব হতে পারে

Ø      যৌন রোগ বা এইড্‌স প্রতিরোধ করে না

আইইউডি/কপার-টি

}        দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী পদ্ধতি (কপার-টি ৩৮০-এ ১০ বছর মেয়াদী)

}        কপার-টি জরায়ুর ভেতরে পরানো হয়

}        পরানোর সাথে সাথে পদ্ধতিটি কার্যকর হয়

}        কপার-টি খুলে ফেলার সাথে সাথে গর্ভধারণ ক্ষমতা ফিরে আসে

}        প্রথম কয়েক মাস মাসিকের পরিমাণ বেশী হতে পারে বা বেশী দিন থাকতে পারে

}        যৌন রোগের ঝুঁকি থাকলে তাদের জন্য মোটেও ভাল পদ্ধতি নয়

আইইউডি/কপার-টি সুবিধা

 

}         হরমোন জনিত কোন সমস্যা নাই

}         দীর্ঘমেয়াদী (কপার-টি ৩৮০-এ ১০ বছর মেয়াদী)

}         প্রতিদিন ব্যবহার করতে হয় না

}         অত্যন্ত কার্যকরী

}         যৌন মিলনে সমস্যা হয় না

}         পরানোর সঙ্গে সঙ্গে কার্যকরী হয়

}         খুলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে গর্ভধারনের ক্ষমতা ফিরে আসে

}         বুকের দুধের উপর কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া নেই

আইইউডি/কপার-টি অসুবিধা:

 

„     প্রথম ৩-৪ মাস তলপেটে ব্যথা ও মাসিক বেশী হতে পারে বা বেশী দিন থাকতে পারে

„     যন্ত্রপাতি জীবাণুমুক্ত না করে পরালে সংক্রমণ হতে পারে

„     যৌনরোগের ঝুঁকি থাকলে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়

„     সুতা হারিয়ে যেতে পারে

„     যৌন রোগ বা এইড্‌স প্রতিরোধ করে না

আইইউডি-এর গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে হলে ৩টি করণীয়

  1. সঠিকভাবে গ্রহীতা বাছাই

}        সঠিকভাবে ইতিহাস জানা

}        স্পেকুলাম পরীক্ষা (জরায়ূর মুখে ঘা)

}        দুই হাতে তলপেটে পরীক্ষা (তলপেটে প্রদাহ,টিউমার ইত্যাদি)

  1. যন্ত্রপাতি জীবাণুমুক্তকরণ

}        যন্ত্রপাতি সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত করতে হবে (আইইউডি ষ্টেরিলাইজার বা অটোক্লেভ ব্যবহার করতে হবে)

  1. সঠিক নিয়মে আইইউডি পরানো

}        প্রতিটি ধাপ মেনে সংক্রমণমুক্ত উপায়ে পরাতে হবে

কনডম

কনডম পুরুষদের জন্য একটি নিরাপদ এবং কার্যকরী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।

 এর সঠিক ব্যবহারে অনাকাংখিত গর্ভরোধ ছাড়াও যৌনবাহিত রোগ

 বিস্তার রোধ করে।

কনডম কিভাবে কাজ করে

কনডম শুক্রকীটকে যোনিপথে ঢুকতে বাঁধা দেয়। কনডমের সঠিক ব্যবহার

জন্মনিয়ন্ত্রণ ও যৌনবাহিত রোগের বিস্তার  রোধ করে। কনডমের ভুল

ব্যবহার ও ফেটে গেলে গর্ভধারণের এবং যৌন রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা থাকে।

কনডম ব্যবহারের সুবিধা
কনডম জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে পুরুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে
জন্মনিয়ন্ত্রণের সাথে সাথে যৌনবাহিত রোগের বিস্তার রোধ করে
কনডম তুলনামুলকভাবে সস্তা ও সহজলভ্য
কনডমের বিশেষ কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই
কনডম ব্যবহারের অসুবিধা
কারও কারও কনডমে এলার্জি হতে পারে
অনেকে কনডম ব্যবহারে যৌনমিলনে সুখানুভূতি ব্যহত হয় বলে মনে করেন
কনডমের উপকারিতা
যাদের তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়,যৌন চিকিৎসকরা তাদের অনেক সময় কনডম ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকে
জঞও/ঝঞও -কে প্রতিরোধ করে।

মিশ্র খাবার বড়ি

                        খাবার বড়ি মহিলাদের জন্য বহুল ব্যবহৃত একটি অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।

                        বাংলাদেশে বর্তমানে ¯^ígvÎvi মিশ্র খাওয়ার বড়ি প্রচলিত আছে।

                        মিশ্র বড়ির প্রতিটিতে একই মাত্রায় ইষ্ট্রোজেন ও প্রোজেষ্টেরন হরমোন থাকে।

 

খাবার বড়ি কিভাবে কাজ করে

                        খাবার বড়ি প্রতিমাসে wW¤^‡K wW¤^vkq পরিস্ফূটনে বাঁধা দেয়

                        জরায়ুর মুখে মিউকাস ঘন ও চটচটে করে শুক্রকে জরায়ুতে

                        প্রবেশ করতে বাঁধাদান করেনিষিক্ত wW¤^‡K জরায়ুতে গ্রথিত হতে বাঁধা দেয়

কার্যকারীতা

সঠিকভাবে ব্যবহার করলে বড়ি খুবই কার্যকর (প্রায় ৯৭ থেকে ৯৯.৯%)

গুবিধাযৌন মিলনে কোন বাঁধা দেয় না যেসব মহিলাদের মাসিক অনিয়মিত

তাদের নিয়মিত মাসিক হতে সাহায্য করে সহজে পাওয়া যায় ও সস্তা

সহজেই এটি ব্যবহার করা বন্ধ করা যায়

অসুবিধা

ব্যবহারকারীকে প্রতিদিন বড়ি খেতে হয়

প্রাথমিকভাবে বমি বমি ভাব হতে পারে

কখন বড়ি খাওয়া শুর করতে হয়

প্রথমবার জন্মনিয়ন্ত্রণের খাবার বড়ি শুরু করার সময় মাসিকের

প্রথম দিন হতে খেতে হবে

যে মহিলা গর্ভপাত করেছেন তাকে গর্ভপাতের দিন থেকেই বড়ি খাওয়া শুরু

করতে হবে গ্রহীতা অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করলে

এবং গর্ভবতী নয় নিশ্চিত হলে মাসিকচক্রের যে কোন

সময়ে বড়ি খাওয়া শুরু করতে হবে

বিঃ দ্রঃ - যে সব মায়েরা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান তাদের বিশেষ ধরনের বড়ি

(যথা - মিনিকন) বাচ্চার জন্মের পর থেকে ৬ মাস পর্যন্ত খেতে হবে।

কিভাবে বড়ি সঠিকভাবে খেতে হয়

প্রতিদিন একই সময়ে একটি করে বড়ি খেতে হবে

(যৌন মিলন না হলেও)মাসিক চলতে থাকলেও দুই প্যাকেটের

মাঝখানে একদিনও বড়ি খাওয়া বাদ দেয়া যাবে না।

সবসময় প্রথম প্যাকেট শেষ হবার পরের দিনই নতুন প্যাকেট

আরম্ভ করতে হবে

বড়ি খাওয়া বাদ পড়লে করণীয়

১ দিন বড়ি খেতে ভুলে গেলে যখনই মনে পড়বে তখনই ১টি বড়ি খেতে হবে

এবং ঐ দিনের বড়িটি যথা সময়ে খেতে হবে। পর পর ২ দিন বড়ি

খেতে ভুলে গেলে মনে পড়ার সাথে সাথে ২টি বড়ি খেতে হবে

এবং তার পরদিনও ২টি বড়ি খেতে হবে।

পাতার বাকী বড়ি নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন খেতে হবে এবং

পরবর্তী মাসিক না হওয়া পর্যন্ত কনডম ব্যবহার করতে হবে।

পর পর ৩ দিন বড়ি খেতে ভুলে গেলে ঐ পাতা থেকে বড়ি আর খাওয়া যাবে না

এবং পরবর্তী মাসিকের আগ পর্যন্ত কনডম ব্যবহার করতে হবে।

সতর্ক সংকেত / লক্ষণ

নিম্নোক্ত সতর্ক সংকেত/ লক্ষণগুলোর যে কোন একটা দেখা দিলে সাথে সাথে

অথবা হাসপাতালে যেতে হবে। চোখে দেখতে না

পাওয়া বা ঝাপসা দেখা বা সব জিনিস ২টা দেখা

তীব্র মাথা ব্যথা,মাথা ঘুরানো বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশ হওয়া

কথা বলতে অসুবিধা

তলপেটে তীব্র ব্যথা

যে মহিলা গর্ভপাত করেছেন তাকে গর্ভপাতের দিন থেকেই বড়ি খাওয়া শুরু

করতে হবে গ্রহীতা অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করলে

এবং গর্ভবতী নয় নিশ্চিত হলে মাসিকচক্রের যে কোন

সময়ে বড়ি খাওয়া শুরু করতে হবে

বিঃ দ্রঃ - যে সব মায়েরা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান তাদের বিশেষ ধরনের বড়ি

(যথা - মিনিকন) বাচ্চার জন্মের পর থেকে ৬ মাস পর্যন্ত খেতে হবে।

কিভাবে বড়ি সঠিকভাবে খেতে হয়

প্রতিদিন একই সময়ে একটি করে বড়ি খেতে হবে

(যৌন মিলন না হলেও)মাসিক চলতে থাকলেও দুই প্যাকেটের

মাঝখানে একদিনও বড়ি খাওয়া বাদ দেয়া যাবে না।

সবসময় প্রথম প্যাকেট শেষ হবার পরের দিনই নতুন প্যাকেট

আরম্ভ করতে হবে

বড়ি খাওয়া বাদ পড়লে করণীয়

১ দিন বড়ি খেতে ভুলে গেলে যখনই মনে পড়বে তখনই ১টি বড়ি খেতে হবে

এবং ঐ দিনের বড়িটি যথা সময়ে খেতে হবে। পর পর ২ দিন বড়ি

খেতে ভুলে গেলে মনে পড়ার সাথে সাথে ২টি বড়ি খেতে হবে

এবং তার পরদিনও ২টি বড়ি খেতে হবে।

পাতার বাকী বড়ি নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন খেতে হবে এবং

পরবর্তী মাসিক না হওয়া পর্যন্ত কনডম ব্যবহার করতে হবে।

পর পর ৩ দিন বড়ি খেতে ভুলে গেলে ঐ পাতা থেকে বড়ি আর খাওয়া যাবে না

এবং পরবর্তী মাসিকের আগ পর্যন্ত কনডম ব্যবহার করতে হবে।

সতর্ক সংকেত / লক্ষণ

নিম্নোক্ত সতর্ক সংকেত/ লক্ষণগুলোর যে কোন একটা দেখা দিলে সাথে সাথে অথবা হাসপাতালে যেতে হবে। চোখে দেখতে না

পাওয়া বা ঝাপসা দেখা বা সব জিনিস ২টা দেখা

তীব্র মাথা ব্যথা,মাথা ঘুরানো বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশ হওয়া

কথা বলতে অসুবিধা

তলপেটে তীব্র ব্যথা

বুকে তীব্র ব্যথা,কাশি অথবা শ্বাস কষ্ট

হাটুর নীচে ও ওপরে পেশীতে তীব্র ব্যথা

 

গর্ভনিরোধক ইনজেকশন

 

গর্ভনিরোধক ইনজেকশন কি

 

জন্মনিয়ন্ত্রণের অস্থায়ী মেয়াদী পদ্ধতি

এতে প্রজেস্টেরন হরমোন থাকে

ইনজেকশন মহিলার বাহুতে অথবা নিতম্বে দেয়া হয়

বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েরা সন্তানের বয়স ৬ সপ্তাহ

হলেই ব্যবহার করতে পারেন

 

গর্ভনিরোধক ইনজেকশন কিভাবে কাজ করে

 

জন্মনিয়ন্ত্রণের ইনজেকশন ডিম্ব পরিস্ফূটনে বাঁধা দেয়

জরায়ুর মুখে মিউকাসকে ঘন এবং আঠালো করে শুক্রকীটকে

জরায়ুতে প্রবেশ করতে বাঁধাদান করে

জরায়ুর দেয়ালকে গর্ভসঞ্চারের জন্য উপযোগী হতে দেয় না

 

কার্যকারীতা

 

ইনজেকশন সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি (প্রতি ১০০ জন

মহিলার ক্ষেত্রে বছরে পদ্ধতি ব্যর্থতার হার শতকরা ০.৩ জনেরও কম)।

 

সুবিধা

 

যৌনমিলনে বাঁধার সৃষ্টি করে না

তিন মাস মেয়াদী প্রতিদিন মনে করতে হয় না

বেশীরভাগ ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ থাকে বলে রক্তশুন্যতা হয় না

অসুবিধা

অনিয়মিত মাসিক হতে পারে। যেমন - মাসিক বন্ধ থাকা,ফোঁটা ফোঁটা রক্তস্রাব,

অতিরিক্ত/ অনিয়মিত রক্তস্রাব যৌনরোগ,এইচআইভি/এইড্‌স থেকে রক্ষা করে না

সতর্ক সংকেত / লক্ষণ

নিম্নোক্ত সতর্ক সংকেত/লক্ষণগুলোর যে কোন একটা দেখা দিলে

সাথে সাথে ¯^v¯’¨ কেন্দ্র অথবা হাসপাতালে যেতে হবে।

অতিরিক্ত রক্তস্রাব

তলপেটে তীব্র ব্যথা

অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি

প্রচন্ড মাথা ব্যথা

শ্বাস কষ্ট ও অল্প পরিশ্রমে বুকে ব্যথা

পায়ের পিছনে প্রচন্ড ব্যথা

 

 

 

পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম

ক্রমিক নং

নাম

পদবী

মোবাইল নং

ছবি/ কর্মস্থল

এ,এস,এম রুহুল আমিন

এফ,পি,আই

মিরাট ইউনিয়ন

০১৭১৮৮৪২৬০০ ০১৭১৪০৫৭৮৭২৫

দেওয়ান এমদাদুল হক

এস,এ,সি,এম,ও

০১৭২৬৮০৯৭৫৬

মিরাট এফ,ডব্লিউ,সি

মোঃ জামাল উদ্দিন

এ,এইচ,আই

০১৮১৫২৭৭৮২৩

মিরাট এফ,ডব্লিউ,সি

জেসমিন ফেরদৌস

এইচ,আই

০১৭২৬২১৪২৪৫

২ নং ওয়ার্ড

অনুপ কুমার ঘোষ

এইচ,আই

০১৭২৫৭৩৬২০৯

১ নং ওয়ার্ড

আঞ্জুমান আরা

এফ,ডব্লিউ,এ

০১৭১১০৭৪২৬৫

মিরাট ১(ক)

পূর্নিমা রাণী

এফ,ডব্লিউ,এ

০১৭৩১০১৩৫৭২

মিরাট ১(খ)

জিন্নাতুন নেছা

এফ,ডব্লিউ,এ

০১৭২৪৪৪২০৯৬

মিরাট ২(ক)

ফেরদৌসী খাতুন

এফ,ডব্লিউ,এ

০১৭২৯৮৩২৮৮৫

মিরাট ২(খ)

১০

জেসমিন খাতুন

এফ,ডব্লিউ,এ

০১৭৩৩৯০৮২৫৮

মিরাট ৩(ক)

১১

মোর্শেদা বিবি

এফ,ডব্লিউ,এ

০১৮১৫২৭৭৮২৩

মিরাট ৩(খ)

১২

মোঃ বুলবুল আহম্মেদ

সি,এইচ,পি

০১৭২৩২৬৮২৫৩

হরপুর সিসি

১৩

মোঃ আমিনুল ইসলাম

সি,এইচ,পি

 

জালালবাদ সিসি

১৪

মহাদেব ঘোষ

সি,এইচ,পি

 

হামিদপুর সিসি